শিরোনাম
Passenger Voice | ১১:১৭ এএম, ২০২১-০৪-০৭
ভারত ও বাংলাদেশ দুই দেশের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য স্বাভাবিক রাখতে লকডাউনের আওতামুক্ত রাখা হয়েছে বেনাপোল স্থলবন্দরকে।
বন্দরের ডেপুটি ডাইরেক্টর মামুন কবীর তরফদার জানান, লকডাউনের মধ্যে স্বাভাবিক নিয়মে বন্দরে বাণিজ্যিক কার্যক্রম চলছে।
তাছাড়া ট্রাকচালকরা আমদানিপণ্য নিয়ে দেশের বিভিন্নস্থানে যাচ্ছেন। মেডিক্যালসহ বিভিন্ন পাসপোর্ট যাত্রীদের যাতায়াতও রয়েছে স্বাভাবিক।
তবে দূরপাল্লার পরিবহন বন্ধ থাকায় যাত্রীরা পড়েছে বিপাকে। একে-তো রোগী তার ওপরে দূরপাল্লার পরিবহন বন্ধ থাকায় বিপাকে তারা।
হঠাৎ করে দেশে করোনা সংক্রমণ ও মৃত্যুহার বেড়ে যাওয়ায় প্রতিরোধে সরকার ১৮টি প্রস্তাবনা জারি করে; কিন্তু আক্রান্ত ও মৃত্যুর হার বেড়ে যাওয়ায় অবশেষে বাধ্য হয়ে সরকার সাত দিনের লকডাউন ঘোষণা করে।
এতে গণপরিবহন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের মধ্যে পড়ে। তবে দেশের শিল্প কলকারখানা সচল রাখতে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য, পণ্য পরিবহন লকডাউনের আওতামুক্ত রাখা হয়।
এদিকে বন্দরের কার্যক্রমের পাশাপাশি বেনাপোল কাস্টমসের কার্যক্রমও স্বাভাবিক রয়েছে বলে জানান কাস্টমস হাউজের ডেপুটি কমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান।
বেনাপোল ইমিগ্রেশন ওসি আহসান হাবিব জানান, লকডাউনের মধ্যে এ পথে শর্তসাপেক্ষে দুই দেশের মধ্যে পাসপোর্টধারী যাত্রীর যাতায়াত স্বাভাবিক রয়েছে। তবে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় যাত্রীর সংখ্যা অন্য সময়ের তুলনায় কম। বর্তমানে মেডিক্যাল, বিজনেস ও কূটনৈতিক ভিসায় যাতায়াত করছেন যাত্রীরা। ট্যুরিস্ট ভিসা এখন পর্যন্ত বন্ধ।
করোনা পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে ভারত ভ্রমণে প্রয়োজন হচ্ছে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে কোভিড-১৯ নেগেটিভ সার্টিফিকেট।
এছাড়া প্রয়োজন ২০২০ সালের ১ জুলাইয়ের পর ইস্যুকৃত ভিসা। ভারতীয় পাসপোর্টধারীদের ক্ষেত্রেও একই নির্দেশনা বলে জানান তিনি।
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 2019 - 2021 PassengerVoice | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ
Developed By Muktodhara Technology Limited.
পাবলিক মতামত