শিরোনাম
Passenger Voice | ০৪:২৯ পিএম, ২০২৫-১১-০৩
রপ্তানিকারকদের বৈদেশিক মুদ্রা (এফসি) তহবিল ব্যাংকের সাথে সোয়াপের মাধ্যমে তারল্য সুবিধা গ্রহণের সুযোগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই সুবিধার মাধ্যমে অনুমোদিত ডিলার (এডি) ব্যাংকগুলো ৩০ দিনের পুলে রাখা বৈদেশিক মুদ্রা ও রপ্তানিকারকের রিটেনশন কোটা (ইআরকিউ) হিসাবের বিপরীতে রপ্তানিকারকদের সঙ্গে বৈদেশিক মুদ্রা-টাকা সোয়াপ চুক্তি করতে পারবে।
আজ (সোমবার) বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা নীতি বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করা হয়েছে।
সার্কুলারের অনুযায়ী, আলোচ্য সোয়াপ চুক্তি বলতে একটি নির্দিষ্ট হারে ও মেয়াদে টাকার বিনিময়ে বৈদেশিক মুদ্রা কেনা এবং নির্ধারিত তারিখে পুনরায় বিক্রি করার ব্যবস্থাকে বোঝানো হয়েছে। এতে রপ্তানিকারকের নিজস্ব উৎসের বৈদেশিক মুদ্রা ব্যবহার হবে। সোয়াপের মেয়াদ ইআরকিউ তহবিলের ব্যবহারযোগ্য মেয়াদের বেশি হতে পারবে না এবং ৩০ দিনের পুল তহবিলের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৩০ দিন মেয়াদি সোয়াপ করা যাবে। মেয়াদপূর্তিতে সেটেলমেন্ট সম্পন্ন করতে হবে বলে সার্কুলারে বলা হয়েছে।
সার্কুলারে আরও বলা হয়েছে, সোয়াপের ‘পয়েন্ট’ বা হার নির্ধারণে বাজারভিত্তিক বা খরচভিত্তিক সুদ বা মুনাফার পার্থক্য বিবেচনা করা যাবে। আলোচ্য সোয়াপ লেনদেনকে ঋণ বা অর্থায়ন সুবিধা হিসেবে গণ্য করা হবে না। সোয়াপের মাধ্যমে পাওয়া টাকা শুধু রপ্তানি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য চলতি মূলধন চাহিদা মেটাতে ব্যবহার করা যাবে। কোনো প্রকার ফটকা উদ্দেশ্যে এই অর্থ ব্যবহার করা সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ।
সংশ্লিষ্টদের মতে, বাংলাদেশ ব্যাংকের এই উদ্যোগ রপ্তানিকারকদের স্বল্পমেয়াদি তারল্যের চাপ কমাতে সাহায্য করবে। এতে প্রচলিত রপ্তানি ঋণের উপর নির্ভর না করেও প্রয়োজনীয় কার্যক্রম চালানো যাবে। পাশাপাশি এটি বাজারভিত্তিক বৈদেশিক মুদ্রা ব্যবস্থাপনাকেও উৎসাহিত করবে।
সোয়াপ কী?
সোয়াপ সুবিধা হলো একটি আর্থিক ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি, যেখানে দুই পক্ষ একটি নির্দিষ্ট শর্তে এক ধরনের সম্পদ (যেমন টাকা বা বৈদেশিক মুদ্রা) বিনিময় করে এবং নির্ধারিত সময়ের পরে তা পুনরায় বিনিময় করে। সহজভাবে বলতে গেলে, এটা এক ধরনের লেনদেন যা নির্দিষ্ট সময়ের জন্য অর্থ বা মুদ্রা ধার বা বিনিময় করার সুযোগ দেয়।
রপ্তানিকারকদের বৈদেশিক মুদ্রা (এফসি) তহবিল ব্যাংকের সাথে সোয়াপের মাধ্যমে তারল্য সুবিধা গ্রহণের সুযোগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই সুবিধার মাধ্যমে অনুমোদিত ডিলার (এডি) ব্যাংকগুলো ৩০ দিনের পুলে রাখা বৈদেশিক মুদ্রা ও রপ্তানিকারকের রিটেনশন কোটা (ইআরকিউ) হিসাবের বিপরীতে রপ্তানিকারকদের সঙ্গে বৈদেশিক মুদ্রা-টাকা সোয়াপ চুক্তি করতে পারবে।
আজ (সোমবার) বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা নীতি বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করা হয়েছে।
সার্কুলারের অনুযায়ী, আলোচ্য সোয়াপ চুক্তি বলতে একটি নির্দিষ্ট হারে ও মেয়াদে টাকার বিনিময়ে বৈদেশিক মুদ্রা কেনা এবং নির্ধারিত তারিখে পুনরায় বিক্রি করার ব্যবস্থাকে বোঝানো হয়েছে। এতে রপ্তানিকারকের নিজস্ব উৎসের বৈদেশিক মুদ্রা ব্যবহার হবে। সোয়াপের মেয়াদ ইআরকিউ তহবিলের ব্যবহারযোগ্য মেয়াদের বেশি হতে পারবে না এবং ৩০ দিনের পুল তহবিলের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৩০ দিন মেয়াদি সোয়াপ করা যাবে। মেয়াদপূর্তিতে সেটেলমেন্ট সম্পন্ন করতে হবে বলে সার্কুলারে বলা হয়েছে।
সার্কুলারে আরও বলা হয়েছে, সোয়াপের ‘পয়েন্ট’ বা হার নির্ধারণে বাজারভিত্তিক বা খরচভিত্তিক সুদ বা মুনাফার পার্থক্য বিবেচনা করা যাবে। আলোচ্য সোয়াপ লেনদেনকে ঋণ বা অর্থায়ন সুবিধা হিসেবে গণ্য করা হবে না। সোয়াপের মাধ্যমে পাওয়া টাকা শুধু রপ্তানি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য চলতি মূলধন চাহিদা মেটাতে ব্যবহার করা যাবে। কোনো প্রকার ফটকা উদ্দেশ্যে এই অর্থ ব্যবহার করা সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ।
সংশ্লিষ্টদের মতে, বাংলাদেশ ব্যাংকের এই উদ্যোগ রপ্তানিকারকদের স্বল্পমেয়াদি তারল্যের চাপ কমাতে সাহায্য করবে। এতে প্রচলিত রপ্তানি ঋণের উপর নির্ভর না করেও প্রয়োজনীয় কার্যক্রম চালানো যাবে। পাশাপাশি এটি বাজারভিত্তিক বৈদেশিক মুদ্রা ব্যবস্থাপনাকেও উৎসাহিত করবে।
সোয়াপ কী?
সোয়াপ সুবিধা হলো একটি আর্থিক ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি, যেখানে দুই পক্ষ একটি নির্দিষ্ট শর্তে এক ধরনের সম্পদ (যেমন টাকা বা বৈদেশিক মুদ্রা) বিনিময় করে এবং নির্ধারিত সময়ের পরে তা পুনরায় বিনিময় করে। সহজভাবে বলতে গেলে, এটা এক ধরনের লেনদেন যা নির্দিষ্ট সময়ের জন্য অর্থ বা মুদ্রা ধার বা বিনিময় করার সুযোগ দেয়।
প্যা/ভ/ম
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 2019 - 2025 PassengerVoice | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার সম্পূর্ণ বেআইনি এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ
Developed By Muktodhara Technology Limited.
পাবলিক মতামত