প্রথম প্রান্তিকে ইপিএস বেড়েছে এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের

Passenger Voice    |    ০১:২৭ পিএম, ২০২২-০৬-১৮


প্রথম প্রান্তিকে ইপিএস বেড়েছে এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্সের

চলতি হিসাববছরের প্রথম প্রান্তিকের (জানুয়ারি-মার্চ, ২০২২) অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানি এক্সপ্রেস ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ৬৫ পয়সা, আগের বছরের একই সময়ে যা ছিল ৪৮ পয়সা। অর্থাৎ, শেয়ারপ্রতি আয় বেড়েছে ১৭ পয়সা। ২০২২ সালের ৩১ মার্চ তারিখে শেয়ারপ্রতি নেট সম্পদমূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা ৭৪ পয়সা। এছাড়া প্রথম প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে ১ টাকা ৩৯ পয়সা।

এদিকে কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদ ৩১ ডিসেম্বর, ২০২১ সমাপ্ত হিসাববছরের আর্থিক প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে বিনিয়োগকারীদের জন্য ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে। আলোচিত সময়ে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে এক টাকা ৮৫ পয়সা। ৩১ ডিসেম্বর, ২০২১ তারিখে শেয়ারপ্রতি নেট সম্পদমূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৭ টাকা ৯ পয়সা। এছাড়া এই হিসাববছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ (এনওসিএফপিএস) হয়েছে তিন টাকা ১৭ পয়সা। ঘোষিত লভ্যাংশ বিনিয়োগকারীদের সম্মতিক্রমে অনুমোদনের জন্য আগামী ১ সেপ্টেম্বর বেলা সাড়ে ১১টায় ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এ জন্য রেকর্ড ডেট নির্ধারণ করা হয়েছে ২১ জুলাই। এর আগে কোম্পানিটির ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাববছরের জন্য কোম্পানিটি সাত শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছে। ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত হিসাববছরে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে এক টাকা ৬৪ পয়সা এবং ৩১ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখে শেয়ারপ্রতি নেট সম্পদমূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৯ টাকা। আর এই হিসাববছরে শেয়ারপ্রতি নগদ অর্থপ্রবাহ হয়েছে চার টাকা ৪০ পয়সা।

বিমা খাতের কোম্পানিটি ২০২০ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়ে ‘বি’ ক্যাটেগরিতে লেনদেন হচ্ছে। ৭৫ কোটি টাকা অনুমোদিত মূলধনের বিপরীতে পরিশোধিত মূলধন ৬৫ কোটি ১৯ লাখ ৭০ হাজার টাকা। বর্তমানে তাদের রিজার্ভের পরিমাণ ৩৫ কোটি ৯৭ লাখ টাকা। ডিএসইর সর্বশেষ তথ্যমতে, কোম্পানির মোট ছয় কোটি ৫১ লাখ ৯৭ হাজার ৪৬৪ শেয়ার রয়েছে। তাদের মোট শেয়ারের মধ্যে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের কাছে ৬০ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক চার দশমিক ১৪ শতাংশ এবং সাধারণ বিনিয়োগকারীর কাছে রয়েছে বাকি ৩৫ দশমিক ৮৬ শতাংশ শেয়ার।